ঈদের একদিন আগে বেশ জমজমাট কাঁচাবাজারে মাংসের বেচাকেনা। এর মধ্যে মুরগির চেয়ে গরু ও খাসির মাংসের চাহিদা বেশি হওয়ায় বেড়েছে এই দুই প্রকারের মাংসের দাম। গরু ৬০০ আর ও খাসির মাংসের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকায়।
এছাড়া মাছের বাজারে ইলিশ ও বড় মাছের চাহিদা থাকায় বাড়তি দামে কিনতে হচ্ছে ক্রেতাদের। সেই সঙ্গে সরবরাহ কমের অজুহাতে দাম চড়া শশা, টমেটোর মতো সালাদ উপকরণের।
শেষ সময়ে মাংসের বাজারে ক্রেতাদের এই ভিড়। গরু ও খাসির মাংসের চাহিদা বেশি। তবে অন্যান্য দিনের তুলনায় বেচাকেনা বেশি হলেও নির্ধারিত দামেই বিক্রি হচ্ছে বলে জানান দোকানিরা।
গরু মাংস বিক্রেতা জানান, সকাল থেকে ছয়টা গরু জবাই দিয়েছি। সব শেষ হয়ে গেছে। বিক্রি ভালো। খাসি বিক্রি হচ্ছে ৯০০ টাকা। গরু মাংস বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকা।
মুরগির দোকানগুলোতেও ক্রেতার চাপ দেখা যায় তুলনামূলক বেশি। দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৬০০ আর কক ও ব্রয়লার মুরগি হচ্ছে ২৮০ ও ১৬০ টাকা কেজি।
মুরগি বিক্রেতা জানান, দেশি মুরগির দাম বেশি হওয়ায় অনেক পাকিস্তানি মুরগি কিনে নেন বলে জানান বিক্রেতারা।
এদিকে, সবজির বাজারে চাহিদা বেড়েছে শশা, টমেটো, লেবু, গাজরের মতো সালাদের উপকরণের। সরবরাহ কমের অজুহাতে ঈদের আগে দাম বেড়েছে এসবেরও।